সংবাদদাতা, বনগাঁ :- হাবড়ার পর ক্রমশ ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে বনগাঁ মহকুমা জুড়ে। বনগাঁ, বাগদা, চাঁদপাড়া ও গোপাল হাসপালে প্রায় ৯০ জনের মত ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এছাড়াও অনেকে বাড়িতে ও অন্যত্র চিকিৎসা করছে বলে প্রশাসনিক সূত্রে খবর। যার মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি গাইঘাটার জলেশ্বর, ধর্মপুর ও ঘোজা এলাকায়। ইতি মধ্যে ঘোজায় ও গোপালনগর এলাকার দুই মহিলা ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে। এখনো ঘোজা এলাকায় বেশ কয়েক জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। ফলে ডেঙ্গু আতঙ্কে গ্রাস করছে গোটা গ্রাম। এক দিনের সাধারন জ্বরে আতঙ্কিত হয়ে হাসপাতালে ছুটছে এলাকাবাসি। প্রতিনিয়ত প্রশাসনের পক্ষ থেকে এলাকায় সচেতনতার জন্য প্রচার করলেও তা কোথাও যেন খামতি থেকে যাচ্ছে। এলাকাবাসির দাবি আশা, এইসিডিএস ও স্বাস্থ্য কর্মিরা গ্রামে আসলেও ঠিক মত কাজ করছে না তারা। নাম মাত্রায় দায় সেরে চলে যাচ্ছেন। ফলে আয়ত্তে আসিছে না ডেঙ্গু।

এই বিষয়ে চাঁদপাড়া প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে বিএমওএইস ডাক্তার ভিক্টর সাহা বলেন, গাইঘাটা এলাকায় ডেঙ্গু পরিস্থিতি একটু সঙ্কট জনক। প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। তবে এই সঙ্কটের মোকাবেলা আমরা প্রথম থেকেই শুরু করেছি।

গাইঘাটা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি গোবিন্দ দাস ও শিকার করে নেন গাইঘাটায় ডেঙ্গু পরিস্থিতি মারাত্মক। ফলে একটি আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়েছে। যদিও আমরা প্রতিনিয়ত প্রচার করছি, গ্রামে যাচ্ছি, আশা করি খুব তাড়াতাড়ি আতঙ্ক কাটিয়ে উঠতে পারব।

*ডেঙ্গির পরিস্থিতি নিয়ে গাইঘাটা চাঁদপাড়া প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে বিএমওএইস ডাক্তার ভিক্টর সাহা কি বললেন। শুনুন তাহলে*