ঋদ্ধি ভট্টাচার্য, কলকাতাঃ- ভাগলপুরের বাসিন্দা, কর্মসূত্রে অমরাবতী ও উত্তর জীবনে সুরাটে বসবাসকালে চারপাশের জগতকে বাহ্যদৃষ্টি ও অন্তর্দৃষ্টির সাহায্যে অনুভব করে মনের প্রতিটি অনুভূতির প্রতিকৃতি এক-একেকটি গল্পে এঁকে ফেলেছেন প্রবাসী বাঙালি ড: অরবিন্দ ঘোষ। ইতিমধ্যে ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত তাঁর দুটি গ্রন্থ পাঠকের সমাদর পেয়েছে। বাংলা ভাষায় লেখা এটিই লেখকের প্রথম বই। নিজের মনের উদ্‌বেগ কাউকে বলে লেখক যখন অন্তর্মুক্ত হতে চান, সেই লগ্নে সৃজন হয় একটা গল্পের।
তাঁর লেখা প্রতিটি গল্পে, অধুনা মানব সমাজের হিসেবি ব্যবহার ও পরিগণিত বাহ্যপ্রকাশের স্পষ্ট ঝলক উল্লেখযোগ্য। উন্মুক্ত আকাশের নীচে, শব্দের রামধনুর মাঝ দিয়ে যেতে যেতে, যে ক’টা শব্দ ছুঁতে পেরেছেন, তাই দিয়েই গড়েছেন এই ছোট গল্পের সংকলন।
লেখকের নিজের কথায়, ‘‘ছোটদের ছবি দেওয়া গল্প আমি লিখতে জানি না আর বড়দের উপন্যাস লেখা আমি এখনো শিখিনি। তাই মেজোদের জন্য গল্পের ছলে কিছু বাস্তব কথা’’ তিনি তুলে ধরেছেন তাঁর প্রথম গল্প সংকলনে।